লেখক ঃ অপ্রস্তুত লেনিন
ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে ব্রিটেনের এক্সিট বা বেরিয়ে যাওয়াকে বলা হচ্ছে ব্রেক্সিট। ইউরোপীয় ইউনিয়নে থাকার বিপক্ষে যারা ভোট দিয়েছে তারা হচ্ছে “লিভ গ্রুপ”। আর যারা ইউরোপীয় ইউনিয়নে থাকার পক্ষে ভোট দিয়েছে তারা হচ্ছে “রিমেইন গ্রুপ”। লিভ গ্রুপ ৫২% আর রিমেইন গ্রুপ ৪৮% ভোট পায়। যার ফলে ই-ইউ তে আর থাকা হচ্ছে না ব্রিটিশদের।
ব্রেক্সিট ইজ ডান! হোয়াট’স নেক্সট? নেক্সিট! ফ্রেক্সিট!!
নেক্সিট মানে নেদারল্যান্ডের ই-ইউ এক্সিট। ফ্রেক্সিট মানে ফ্রান্সের ই-ইউ এক্সিট। ব্রিটেনের পথ ধরে নেদারল্যান্ড, ফ্রান্সও একই পথে হাঁটার সম্ভাবনা প্রবল। উত্তপ্ত ইউরোপ। ১৯৮৯ সালে বার্লিন দেয়াল পতনের পর দুই জার্মানির একত্রীকরণের মাধ্যমে স্নায়ুযুদ্ধের অবসান হয়, তার তিন বছর পরেই জন্ম লাভ করে ই-ইউ, যার পূর্ব নাম ছিল ইউরোপীয় অর্থনৈতিক কমিশন। আর ইউরোপীয় অর্থনৈতিক কমিশনের পূর্ব নাম ছিল “ইউরোপীয় ইস্পাত কয়লা গোষ্ঠী”!
ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে ব্রিটেনের এক্সিট বা বেরিয়ে যাওয়াকে বলা হচ্ছে ব্রেক্সিট। ইউরোপীয় ইউনিয়নে থাকার বিপক্ষে যারা ভোট দিয়েছে তারা হচ্ছে “লিভ গ্রুপ”। আর যারা ইউরোপীয় ইউনিয়নে থাকার পক্ষে ভোট দিয়েছে তারা হচ্ছে “রিমেইন গ্রুপ”। লিভ গ্রুপ ৫২% আর রিমেইন গ্রুপ ৪৮% ভোট পায়। যার ফলে ই-ইউ তে আর থাকা হচ্ছে না ব্রিটিশদের।
ব্রেক্সিট ইজ ডান! হোয়াট’স নেক্সট? নেক্সিট! ফ্রেক্সিট!!
নেক্সিট মানে নেদারল্যান্ডের ই-ইউ এক্সিট। ফ্রেক্সিট মানে ফ্রান্সের ই-ইউ এক্সিট। ব্রিটেনের পথ ধরে নেদারল্যান্ড, ফ্রান্সও একই পথে হাঁটার সম্ভাবনা প্রবল। উত্তপ্ত ইউরোপ। ১৯৮৯ সালে বার্লিন দেয়াল পতনের পর দুই জার্মানির একত্রীকরণের মাধ্যমে স্নায়ুযুদ্ধের অবসান হয়, তার তিন বছর পরেই জন্ম লাভ করে ই-ইউ, যার পূর্ব নাম ছিল ইউরোপীয় অর্থনৈতিক কমিশন। আর ইউরোপীয় অর্থনৈতিক কমিশনের পূর্ব নাম ছিল “ইউরোপীয় ইস্পাত কয়লা গোষ্ঠী”!